🟢পবিত্র কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘যারা আল্লাহর কিতাব তেলাওয়াত করে, নামাজ কায়েম করে এবং আমি তাদেরকে যে রিজিক দিয়েছি তা থেকে সৎকাজে ব্যয় করে গোপনে ও প্রকাশ্যে। তাঁরা এমন ব্যবসার আশাবাদী, যাতে কখনও লোকসান হয় না। যাতে আল্লাহ তাদেরকে তাদের পূর্ণ প্রতিফল দেন এবং নিজ অনুগ্রহে আরও বেশি দান করেন। নিশ্চয়ই তিনি অতি ক্ষমাশীল, অত্যন্ত গুণগ্রাহী। (সূরা ফাত্বির, আয়াত: ২৯-৩০)
🟢কোরআন এমন সুপারিশকারী যার সুপারিশ তেলাওয়াতকারীর পক্ষে কবুল করা হবে। হাদিস শরিফে বর্ণিত হয়েছে , জুবায়েদ রহ. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আব্দুল্লাহ রা. বলেছেন, কোরআন এমন সুপারিশকারী যার সুপারিশ তেলাওয়াতকারীর পক্ষে কবুল করা হবে। এমন বিতর্ককারী যার বিতর্ক তেলাওয়াতকারীর পক্ষে গ্ৰহণ করা হবে। অতএব যে কোরআনকে সামনে রাখবে তেলাওয়াত করবে ও তদানুযায়ী আমল করবে।কোরআন তাকে জান্নাতের দিকে নিয়ে যাবে। আর যে পিছনে রাখবে “কুরআনকে” (তেলাওয়াত করবে না ও তদানুযায়ী আমল করবে না ) কোরআন তাকে জাহান্নামের দিকে নিয়ে যাবে। -(সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ১২৪)
*#আসুন_কুরআনের_আঙিনায়#*
Nazma _akter
No comments:
Post a Comment